Little Known Facts About মাথা নোয়াবার নয়.
Little Known Facts About মাথা নোয়াবার নয়.
Blog Article
ছবির ক্যাপশান, চলতি বছরে মি. ট্রাম্পকে নিশানা করে দু'বার হামলা হয়েছে।
কমলা হ্যারিসকে হারিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ৪৭তম প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হলেন ডনাল্ড ট্রাম্প৷ উইসকনসিনে জেতার পর তার জয় নিশ্চিত হয়েছে৷
শপথ গ্রহণের পর দেয়া বক্তব্য পানামা খাল প্রসঙ্গে ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, ' এটা এমন একটা বোকা উপহার, যা আমাদের কখনো তৈরি করাই উচিত হয়নি'।
মাদক চক্র বা কার্টেলগুলোকে বিদেশি সন্ত্রাসী সংগঠন হিসাবে ঘোষণা করা হবে এসব নির্বাহী আদেশে।
জর্জিয়ার মধ্যবয়সি নারীর কাছ থেকে জানতে চাওয়া হয়েছিল, কেন তিনি হ্যারিসকে পছন্দ করেন, তার জবাব ছিল, কারণ, তিনি সব বিষয়ে ট্রাম্পের একেবারে উল্টো অবস্থানে আছেন।
কাশ্মীর নিয়ে ভারত আর পাকিস্তানের লড়াইয়ের কারণ কী?
কোভিডে আক্রান্ত হওয়ায় ২০২০ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের সময় ভোটের প্রচার থেকে তাকে বিরতিও নিতে হয়।
২০ জানুয়ারি ২০১৭ – ২০ জানুয়ারি ২০২১
ট্রাম্পের শপথ অনুষ্ঠানে সদ্য বিদায়ী প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ছাড়াও সাবেক প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটন, জর্জ বুশ, বারাক ওবামা, ডেমোক্র্যাট নেতা হিলারি ক্লিনটন, সদ্য বিদায়ী ভাইস প্রেসিডেন্ট কমালা হ্যারিসসহ অনেক রাজনৈতিক নেতা উপস্থিত ছিলেন।
মার্কিন ইতিহাসে ডোনাল্ড ট্রাম্প একমাত্র রাষ্ট্রপতি, যিনি দুইবার অভিশংসিত হন।[৮০] ইউক্রেনের রাষ্ট্রপতি ভলোদিমির জেলেনস্কি-কে জো বাইডেনের ছেলে হান্টার বাইডেনের বিরুদ্ধে চাপ দেওয়ার ফোনালাপ ফাঁস হলে ২০১৯ সালের ২৪ সেপ্টেম্বর তিনি প্রথমবার ২৩০-১৯৭ ভোটে অভিশংসিত হন। সে সময় রিপাবলিকান পার্টির কোন আইনপ্রণেতা তাকে অভিশংসনের পক্ষে ভোট দেননি। বরঞ্চ ডেমোক্রেটিক পার্টির আইনপ্রণেতা জেফ ভ্যান ড্রু (যিনি পরবর্তীতে রিপাবলিকান পার্টির সদস্য হন), জ্যারেড গোল্ডেন ও কলিন পিটারসেন এর বিরোধিতা করেন। তবে সিনেটর মিট রমনি তাকে ক্ষমতার অপব্যবহারের অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত করেন। তবে ২০২১ সালের ১৩ জানুয়ারি দ্বিতীয় বার ট্রাম্পের সমর্থকরা ক্যাপিটল ভবনে হামলা more info করলে অভিশংসন প্রস্তাবের উপর ভোট আয়োজিত হয়। ১০ জন রিপাবলিকান আইনপ্রণেতা ট্রাম্পকে অভিশংসনের পক্ষে ভোট (২৩২-১৯৭) দেন। এরা হলেন- জন কাটকো, টম রাইস, পিটার মেহিয়ার, ফ্রেড আপটন, লিজ চেনি (সাবেক উপরাষ্ট্রপতি ডিক চেনির মেয়ে ও তৃতীয় শীর্ষ রিপাবলিকান প্রতিনিধি পরিষদ সদস্য), ডেভিড ভালাদাও, অ্যাডাম কিনজিঙ্গার, অ্যান্থনি গঞ্জালেস, ড্যান নিউহাউস ও জাইমে হেরেরা বিউটলার। কোনো ডেমোক্রেট আইনপ্রণেতাই এর বিরোধিতা করেননি। [৮১]
ছবির ক্যাপশান, নিউ ইয়র্কে অবস্থিত ট্রাম্প টাওয়ারে আয়োজিত website সাংবাদিক সম্মেলনে ডোনাল্ড ট্রাম্প।
তার মধ্যে রয়েছে, আমেরিকার দক্ষিণ সীমান্তে, যুক্তরাষ্ট্র-মেক্সিকো সীমান্তে তিনি জাতীয় জরুরি অবস্থা জারি করবেন।
সাবেক প্রেসিডেন্ট রাফাহ বারাক ওবামার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রতত্ত্ব ‘বার্থরিজম’-এর সবচেয়ে সোচ্চার প্রবক্তাদের মধ্যে একজন ডোনাল্ড ট্রাম্প। ‘বার্থরিজম’ তত্ত্ব খাড়া করে প্রশ্ন তুলেছিলেন বারাক ওবামা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে জন্মগ্রহণ করেছিলেন কি না। তবে ২০১৬ সাল পর্যন্ত তিনি স্বীকার করেননি যে এই তত্ত্ব ‘অসত্য’ ছিল এবং তার জন্য কখনও ক্ষমা চাননি।
ছবির ক্যাপশান, কানাডায় ২০১৮ সালে আয়োজিত জি সেভেন শীর্ষ সম্মেলনে তৎকালীন জার্মান চ্যান্সেলর অ্যাঙ্গেলা মার্কেল ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে কথা বলছেন। তাদের ঘিরে আছেন যুক্তরাজ্যের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী থেরেসা মে, ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ, জাপানের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবে এবং তৎকালীন মার্কিন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জন বোল্টনসহ বিশ্ব নেতারা।